বালুরঘাট দক্ষিন দিনাজপুর, প্রজেক্ট এবং সাজেশন মূলক প্রশ্ন এবং উত্তর। আমাদের ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে চ্যানেল লিংক:-Click here
এবার ফিরাও মোরে'-কবিতার মূলভাব আলোচনা করো।
‘এবার ফিরাও মোরে' কবিতাটির উৎস :-
‘এবার ফিরাও মোরে' কবিতাটি 'চিত্রা' কাব্যের অন্তর্গত। কবিতাটি রচনা করেন রাজশাহীতে বন্ধু লোকেন পালিতের বাড়িতে বসে। ২৩ ফাল্গুন, ১৩০০ বঙ্গাব্দ। ইংরেজী ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে। স্থান রাজশাহীর রামপুর, বোয়ালিয়া। এই কবিতায় কবি সৌন্দর্যের বাঁশি এবং কল্পনার রাজ্য ত্যাগ করে সাধারণ খেটে খাওয়া কর্ম চঞ্চল মানুষের পাশে এসে দাঁড়লেন, তাদের অভয় বাণী দিতে চাইলেন, অত্যাচারী শোষক ও কঠোর শাসনের প্রতিবাদে জনতাকে ঐক্যবদ্ধ হতে বললেন। একদম বাস্তব মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা, ক্ষুধা, তৃষ্ণা, ব্যথা, বেদনার সুরটি তুলে ধরলেন ‘এবার ফিরাও মোরে' কবিতায়। বাস্তব জীবন সংসারের ছবি রয়েছে কবিতাটিতে। 'চিত্রা' কাব্যের প্রকাশকাল ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দ।
‘এবার ফিরাও মোরে' কবিতার মূলভাব :-
‘এবার ফিরাও মোরে' কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উত্তরবঙ্গের রাজশাহী অঞ্চলের রামপুর বোয়ালিয়ায় বসে রচিত। সময় ২৩শে ফাল্গুন ১৩০০ বঙ্গাব্দ। 'চিত্রা' কাব্যের অন্তর্গত এটি। ‘এবার ফিরাও মোরে' কবিতার আগের কাব্যগুলির মধ্যে যা বিষয়, যা ভাবনা কবি ব্যক্ত করেছেন এ কবিতা তার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। প্রভাত সংগীত, সন্ধ্যা সংগীত, ছবি ও গান, কড়ি ও কোমল, মানসী, সোনারতরী পার করে এলেন 'চিত্রা'র 'এবার ফিরাও মোরে' কবিতায়। এর আগের কাব্য কবিতায় কবি বিচরণ করেছেন কল্পনার জগতে সৌন্দর্যের ডালি নিয়ে। তাতে বাস্তব মর্ত্য মানুষের সুখ, দুঃখ, ব্যথা, বেদনা, অভাব-অভিযোগ, হাসি-কান্না, অত্যাচার-নিপীড়ন ইত্যাদি দেখা যায় নি। একদম মানব জীবনের পথে এসে দাঁড়ালেন এই 'এবার ফিরাও মোরে' কবিতায়। যদিও ‘কড়ি ও কোমল' কাব্যের 'প্রাণ' কবিতায় কবি মানবের মাঝে থাকার কথা বলেছেন। যেমন- “মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই। কিন্তু সরাসরি অসহায় গ্রামগঞ্জের নিপীড়িত ব্যথাতুর মানুষের পাশে এসে দাড়ালেন 'এবার ফিরাও মোরে' কবিতায়। আসলে এই হঠাৎ স্বর্গরাজ্য থেকে, কল্পনারাজ্য থেকে, সৌন্দর্যের পর্বত চূড়া থেকে কবির কলম ফিরে এল পৃথিবীর বাস্তব মানুষের জীবন চর্চায়। তার মূল কারণ হল এ সময় রবীন্দ্রনাথ জমিদারি দেখাশোনা করতে গিয়েছিলেন পদ্মাতীর বেয়ে পাবনা, কুষ্ঠিয়া, রাজশাহীর নানা প্রান্তে যেমন শিলাইদহ, সাজাদপুর, পতিসর প্রভৃতি গ্রামাঞ্চলে। এইখানে যাওয়াতেই কবির বাস্তব চোখ খুলে গেল। তিনি গ্রামগঞ্জের সাধারণ খেটে খাওয়া চাষাভূষা মানুষের দুঃখ দুর্দশা দেখে মর্মাহত হয়েছিলেন। তিনি স্থির থাকতে পারলেন না। যে কল্পনাসুন্দরীর চর্চা করছিলেন এতদিন। ধরে, তাতে তিনি লজ্জা বোধ করেছেন, অনুশোচনা করেছেন এমন কি ধিক্কার দিয়েছেন নিজেকে। তাই তিনি বলেছেন, সংসারে সবাই যবে সারাক্ষণ শত কর্মে রত, তুই শুধু ছিন্নবাধা পলাতক বালকের মতো মধ্যাহ্নে মাঠের মাঝে একাকী বিষণ্ণ তরুচ্ছায়ে দূরবনগন্ধবহ মন্দগতি ক্লান্ত তপ্ত বায়ে সারাদিন বাজাইলি বাঁশি । নিজেকে তিনি সেই কল্পনার বিলাসিতার কাব্যচর্চা ছেড়ে যেখানে সাধারণ মানুষ শাসন-শোষণ, দারিদ্র্য এবং সমাজের নানা শাস্ত্র বিধানের অনুশাসনে জর্জরিত এবং এ সবের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও প্রতিবাদ করার ক্ষমতা নেই, তাঁদের একতাবদ্ধ শক্তিও নেই, তাঁদের পাশে গিয়ে দাঁড়াতে বলেছেন নিজেকে এবং তাঁর যে চর্চা সেই কাব্যচর্চা করতে বলেছেন ওই সব অসহায় মানুষদের নিয়ে। কবির ভাষায়- “ওরে, তুই ওঠ আজি! আগুন লেগেছে কোথা !” তিনি বলেছেন শত শত শতাব্দী ধরে যাঁরা শাসক শ্রেণির দ্বারা নিষ্পেষিত, যাদের কান্নার ধ্বনিতে মর্তাতল মুখরিত হয়ে উঠেছে, যাঁরা মুখ বুজে সহ্য করে সর্ব অত্যাচারীদের সেই করুণ কাহিনি লিখতে হবে। যা লিখলেন 'এবার ফিরাও মোরে' কবিতায়। “ওই যে দাঁড়ায়ে নতশির মুক সবে, ম্লানমুখে লেখা শুধু শত শতাব্দীর বেদনার করুণ কাহিনী;" গ্রাম বাংলার এইসব সাধারণ মানুষের বুকে কোন আশা নেই। শাসকের অত্যাচার, সমাজপতিদের শাস্ত্র বিধানের চাপ, ধনী জমিদারদের লোভের কোপ, সব মিলিয়ে সাধারণ জনজাতির কোমর ভাঙা। তাদের মুখ তুলে অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে কিছু বলার উপায় নেই, সাহস নেই, এমন কি তাদের মধ্যে কোন একতাও নেই। অথচ | এইসব গ্রামজীবনের মানুষের সংখ্যাই বেশি, তাদের শক্তিও প্রবল। কেবল তাঁদের সাহস জোগাতে হবে, একতাবদ্ধ হতে হবে, প্রতিবাদ, প্রতিরোধ করতে হবে তা হলে অত্যাচারীর দলেরা উল্টে পালাতে বাধ্য হবে। সে জন্যই কবি আলোচ্য কবিতায় বলেছেন, “এই-সব মূঢ় ম্লান মূক মুখে দিতে হবে ভাষা; এই-সব শ্রান্ত শুষ্ক ভগ্ন বুকে ধ্বনিয়া তুলিতে হবে আশা; ডাকিয়া বলিতে হবে- “মুহূর্ত তুলিয়া শির একত্র দাঁড়াও দেখি সবে; যার ভয়ে তুমি ভীত সে অন্যায় ভীরু তোমা চেয়ে, যখনি জাগিবে তুমি তখনি সে পলাইবে ধেয়ে।” রবীন্দ্রনাথ নিজেকে কবি সম্বোধন করে সেই মানবহীন জগৎ থেকে বাস্তব মর্ত্যমানবের কাছে এসে তাদের পাশে দাঁড়াতে বললেন এবং তাদেরকে নিজের কর্তব্য-দায়িত্বটুকু পালন করতে বললেন। একজন কবির কর্তব্য-দায়িত্ব এক্ষেত্রে সেইসব অসহায় নিপীড়িত মানুষদের নিয়ে কাব্য কবিতা রচনা করা। কবির ভাষায়- “কবি, তবে উঠে এসো— যদি থাকে প্রাণ শুধু তাই নয় সাধারণ জনমানসের কষ্ট দুঃখের সংসারে তাদের অন্ন, বস্ত্র, তবে তাই লহো সাথে, তবে তাই করো আজি দান।” শুধু তাই নয় সাধারণ জনমানসের কষ্ট দুঃখের সংসারে তাদের অন্ন, বস্ত্র,তবে তাই লহো সাথে, তবে তাই করো আজি দান।” আলো, স্বাস্থ্য, সাহস ইত্যাদির জোগান দিতে হবে। সেই সঙ্গে তাঁদের মানসপটে বিশ্বাস জাগাতে হবে। যাতে তাদের মধ্যে এমন আত্মবিশ্বাসের উদ্ভব হয় যে তারা একতাবদ্ধ হয়ে সবলদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ালে তারা 'পথ কুক্কুরের মতো সংকোচে সত্রাসে যাবে মিশে'। এবং সাধারণ মানুষ আনন্দে, নির্ভয়ে, শাস্তিতে, নিপীড়নের হাত থেকে নিজের মতো করে পৃথিবীতে সংসার জীবন যাপন করতে পারবে। সে কারণেই আলোচ্য কবিতায় কবি বলেছেন- "অন্ন চাই, প্রাণ চাই, আলো চাই, চাই মুক্ত বায়ু, চাই বল, চাই স্বাস্থ্য, আনন্দ-উজ্জ্বল পরমাণু, সাহসবিস্তৃত বক্ষপট। এ দৈন্য-মাঝারে, কবি, একবার নিয়ে এসো স্বর্গ হতে বিশ্বাসের ছবি।।” 'চিত্রা' কাব্যের আর একটা কবিতা 'স্বর্গ হইতে বিদায়' কবিতায়ও কবি স্বগে বিলাসিতা, মাধুর্য ত্যাগ করে ধূলি-ধূসর মর্তভূমিতে ফিরে এসেছেন। রবীন্দ্রনাথ যেহে কবি, তাই তিনি কল্পনার জগৎ ত্যাগ করলেও কল্পনাকে, সৌন্দর্যকে ত্যাগ করলেন না কারণ বাস্তব জীবন সংসারেও সৌন্দর্য আছে। সে সৌন্দর্য মূলত লেখার নৈপুণ্য। তা তিনি বলেছেন— “এবার ফিরাও মোরে, লয়ে যাও সংসারের তীরে হে কল্পনে, রঙ্গময়ী!" শিলাইদহে জমিদারি দেখাশোনা করতে গিয়ে তিনি যা দেখলেন তাতে পর্যস্ত জীবনচর্চার অনুশোচনা করলেন। কারণ বাস্তব জীবন সংসারের আনাচে কানাে মানুষের এত দুঃখ, এত কষ্ট, এত অভাব, এত ব্যথা-বেদনা, এত অত্যাচার যা নীরবে তাঁরা সহ্য করে যাচ্ছে, তা থেকে কবি এতদিন কোন্ অবাস্তব কল্পনার ডালি নিয়ে নাড়াচাড় করছিলেন। এ আপেক্ষ কবির একেবারে মর্মমূলের। , “যেদিন জগতে চলে আসি কোন্ মা আমারে দিলি শুধু এই খেলাবার বাঁশি! বাজাতে বাজাতে তাই মুগ্ধ হয়ে আপনার সুরে দীর্ঘদিন দীর্ঘরাত্রি চলে গেনু একান্ত সুদূরে ছাড়ায়ে সংসারসীমা।" হুবহু এক না হলেও মাইকেল মধুসূদন চতুর্দশপদী কবিতায় আক্ষেপ করেছিলেন এইভাবে,দত্ত শেষ জীবনে 'বঙ্গভাষা' নামক "হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন;- তা' সবে, (অবোধ আমি!) অবহেলা করি; পরধন-লোভে মত্ত করিনু ভ্রমণ পর দেশে,” অর্থাৎ মধুসূদন প্রথম জীবনে ইংরেজী ভাষায় কাব্য-কবিতা-নাটক ইত্যাদি রচন করেছিলেন। কিন্তু শেষে ভাগ্যক্রমে বাংলা ভাষায় কাব্য-কবিতা লিখেই সুনাম অ করেছিলেন। তাই তিনি অনুশোচনা করেছিলেন কেন তিনি নিজের ভাষা চর্চা না করে পর ভাষা চর্চা করেছিলেন। নিজের ভাষায় যখন এত সম্পদ রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ দেখলেন পৃথিবীতে নিজের সুখ সুখ নয়, নিজের স্বার্থে যে ম থাকে সে মনুহা জীবনে মানুষ নয়। সুখে দুঃখে সকলকে নিয়ে চলাই সংসার, আর ভাতেই প্রকৃত সুখ। তাই তিনি বলেছেন, "বলো, মিথ্যা আপনার সুখ, মিথ্যা আপনার দুঃখ। স্বার্থমগ্ন যেজন বিমুখ বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখে নি বাঁচিতে। কড় বাস্তব জীবনের মাঝেও ধ্রুব সত্য লুকিয়ে আছে। কবি সেই সত্যকে নিয়েই চলতে চান। কারণ সাহিত্যে সত্য, সুন্দর না থাকলে তা চিরন্তন হয় না। “মহাবিশ্বজীবনের তরঙ্গেতে নাচিতে নাচিতে নির্ভয়ে ছুটিতে হবে সত্যেরে করিয়া ধ্রুবতারা।” সে জন্যই কৰি স্বৰ্গ হইতে বিদায় নিলেন, কল্পরাজ্য থেকে বিদায় নিলেন। নেমে আসলেন মাটির পৃথিবীতে যেখানে বিপুল জনতা চলে যুগ যুগ ধরে, কর্মক্ষেত্রে কাজ করে দিনরাত যাঁরা। কবি এঁদেরই মর্মে মিশে তাদের দৈনন্দিন জীবন যাত্রার ব্যথা বেদনার ভাগী হলেন। ব্যক্তিগত সুখ, বিলাস মানুষের ধর্ম নয়, সকলকে নিয়ে চলায় সুখ। তিনি লিখেছেন- “বড়ো দুঃখ, বড়ো ব্যথা— সম্মুখেতে কষ্টের সংসার বড়োই দরিদ্র, শূন্য, বড়ো ক্ষুদ্র, বন্ধ, অন্ধকার।” এই কষ্টের সংসারে যাঁরা বসবাস করছেন এতকাল ধরে কবি তাঁদের থেকে দূরে ছিলেন। কাব্য-কবিতা রচনা করেছিলেন অলীক কল্পনা নিয়ে, সেখানে মাটির কথা নেই। এবার যখন তিনি মাটির পৃথিবীর দিকে তাকালেন তখন তিনি দেখলেন কত কষ্ট, কত কর্মব্যস্ত হয়ে মানুষ দিনাতিপাত করছেন। তাই রবীন্দ্রনাথ কল্পনা জগতের কাব্য চর্চা ত্যাগ করে ধুলা-মাটির মানুষের সুখ-দুঃখ, ব্যথা-বেদনার দৈনন্দিন ছবি আঁকলেন এবার ফিরাও মোরে' কবিতায়। কবি নিজেই অনুশোচনা করে বলেছেন আলোচ্য কবিতায়, “সৃষ্টিছাড়া সৃষ্টি-মাঝে বহুকাল করিয়াছি বাস সঙ্গীহীন দিন " তাই কবি ফিরে আসলেন সাধারণ মানুষের ভিড়ে। লিখলেন যুগ যুগ ধরে নিপীড়িত মানুষের কথা। শুধু তাই নয় প্রতিরোধ, প্রতিবাদের ভাষা দিলেন সেই সব অসহায় মানুষের মুখে। তাদের একত্র হওয়ার পরামর্শ দিলেন, সাহস জোগালেন তাঁদের বুকে। এ কথাও বললেন সেইসব অত্যাচারী হৃদয়হীন শাসক, শোষক সমাজপতিরা সাধারণ মানুষ থেকেও হীন, দীন, শক্তিহীন। যদি একতাবদ্ধ হয়ে সকলে রুখে দাঁড়ায় তাহলে পথের কুকুরের মত ভয়ে ত্রাসে এইসমস্ত শাসক, শোষক, সমাজপতিরা পালাবে। এইভাবে কবি মানব জীবনের সঙ্গে ওতোপ্রোত হয়ে গেলেন। তিনি বললেন বাস্তব জীবনের পথ সহজ নয়, মসৃণ নয়। এপথে অনেক বাধা, তাকে অতিক্রম করে এগোতে হবে কর্মক্ষেত্রের মাঝে। "জীবনকন্টকপথে যেতে হবে নীরবে একাকী সুখে দুঃখে ধৈর্য ধরি, বিরলে মুছিয়া অশ্রু-আঁখি, প্রতি দিবসের কর্মে প্রতিদিন নিরলস থাকি সুখী করি সর্বজনে। ” এইভাবে যাঁরা কাজ করে মাঠে ঘাটে সমুদ্রে সর্বজনের বাঁচার তাগিদে, অথচ তাঁরা নিপীড়িত সবল স্বার্থলোভী মানুষের দ্বারা, সেই সমস্ত অসহায় দারিদ্র-ক্লিষ্ট, দুঃ খ-দুর্দশায় জর্জরিত মানুষের বেদনায় মর্মাহত হয়ে রবীন্দ্রনাথ কল্পনার রাজ্য, সৌন্দর্যের রাজ্য, অবাস্তব, অলীক ভাবনা ত্যাগ করে পৃথিবীর আনাচে কানাচের ওইসব চাষাভূষা মানুষের ব্যথা-বেদনার পাশে এসে দাঁড়ালেন এবং তাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার চিত্র তুলে ধরলেন 'এবার ফিরাও মোরে' কবিতায়।
নমস্কার বন্ধুরা তোমরা নিচে যে সকল ভিডিওগুলি দেখতে পাচ্ছ এখানে খুব কম সংখ্যক ভিডিও দেওয়া রয়েছে তো বন্ধুরা আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে যুক্ত হও এবং তোমাদের সাজেশন এবং চাকরি-বাকরির প্রতিনিয়ত আপডেট তোমরা সেখান থেকেই পেয়ে যাবে।
0 Comments